বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি ছিলো একদিন পদ্মার পার,
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।
বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি ছিলো একদিন পদ্মার পার,
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।
আরে ও ও ও বেলা যায় বয়ে যায় রে যায়–
আরে ও ও ও বেলা যায় বয়ে যায় রে যায়,
খেতে আর খামারে কে চিনে আমারে,
একা একা রবো কোন ভরসায়।
খেতে আর খামারে কে চিনে আমারে,
একা একা রবো কোন ভরসায়।
কোথায় আছি কেমন আছি খবর নিলো না,
চিঠি দিলাম পত্র দিলাম মামা এলো না।
কোথায় আছি কেমন আছি খবর নিলো না,
চিঠি দিলাম পত্র দিলাম মামা এলো না।
অভাগিনির ভাগ্য আহা কত চমৎকার–
বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি ছিলো একদিন পদ্মার পার,
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।
আরে ও ও ও আমার নাই কেহ নাই রে নাই–
আরে ও ও ও আমার নাই কেহ নাই রে নাই,
এখানে সেখানে কি যানি কোন খানে,
ঢেউয়ের মতো আমি ভেসে বেড়াই।
এখানে সেখানে কি যানি কোন খানে,
ঢেউয়ের মতো আমি ভেসে বেড়াই।
কপাল দোষে ছোট্ট কালে মরে গেলো মা,
গর্বে থাকতে মরলো পিতা চোখে দেখলাম না।
কপাল দোষে ছোট্ট কালে মরে গেলো মা,
গর্বে থাকতে মরলো পিতা চোখে দেখলাম না।
এই দুঃখের কথা আমি বলবো কত আর–
বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি ছিলো একদিন পদ্মার পার,
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।
মামার বাড়ি মধুপুরে নিজের বাড়ি নাই আমার।