Header Ads Widget

Showing posts from June, 2019Show all
আমি তোমাকেই বলে দেব  কি যে একা দীর্ঘ রাত, আমি হেঁটে গেছি বিরান পথে
বন্ধু মানে গল্প-কথায় সুখ-দুখের আদান-প্রদান  বন্ধু মানে পরাজিত হৃদয়ে মান-অভিমান
ল্যাম্পোস্টের নিচে তুমি, ভীষন অপেক্ষায়  আমায় যদি বারান্দাতে একটু দেখা যায়
আমি তারার মতো জ্বলব,  তোমার কথা বলব,  দেখি আমায়, কে আটকায়?  আমি তোমার শরীরে,  চামড়ার গভীরে
পারে লয়ে যাও আমায়।  আমি অপার হয়ে বসে আছি ওহে দয়াময়
ফেলে আসা গান  ফেলে আসা জলসা  ফেলে আসা বন্ধু  ফেলে আসা রাস্তা  ফেলে আসা কত কথা  ফেলে রেখে এসেছি  ফেলে আসা সময়
হারিয়ে গিয়েছি, এইতো জরুরি খবর  অবাক দুই চোখে, ছায়া কাঁপে ভয় অভিমানে  হারিয়ে যাওয়ার নিয়ম নেই এখানে  হারাবো বলে, পা টিপে এগুতে গেলে
কালো সাহেবের মেয়ে  ইশকুল পালিয়ে  ধরতে তোমার দুটো হাত  কত মার খেয়েছি  মুখ বুজে সয়েছি  অন্যায় কত অপবাদ
যেন মুঠোর রুমাল রুমাল সোহাগী লাল  যেন রাতের আড়াল আড়াল রংমশাল
সাদাকালো কিছু ডোরাকাটা দাগ  ঐ পেরোচ্ছে রোদ্দুর  ট্রামের তারে আটকা ঘুড়ি  ভাবছে সমুদ্দুর  সাদাকালো কিছু ডোরাকাটা দাগ  ঐ পেরোচ্ছে রোদ্দুর
মন যা বলে বলুক, আমি তোমারই হবো।  চোখ যা দ্যাখে দেখুক, আমি তোমাকেই  দেখবো
একটা ছেলে মনের আঙিনাতে  ধীর পায়েতে এক্কা দোক্কা খেলে
হঠাৎ এসেছিলে চোখের আলোতে  হারিয়ে ফেলেছি এক ঝলকে
ঐ দূরের আকাশ আজ রঙিন হল বদলে যাওয়ার  নিয়মে
ছাইড়া গেলাম মাটির পৃথিবী  জীবন খেলায় হারাইলাম সবই
যদি মন কাঁদে,  তুমি চলে এসো, চলে এসো, এক বরষায়…  এসো ঝর ঝর বৃষ্টিতে, জল ভরা দৃষ্টিতে  যদি কোমলও শ্যামলও ছায়
যখন সময় থমকে দাঁড়ায়  নিরাশার পাখি দু’হাত বাড়ায়  খুঁজে নিয়ে মন নির্জন কোন  কি আর করে তখন  স্বপ্ন স্বপ্ন স্বপ্ন
অন্তবিহীন পথ চলাই জীবন  শুধু জীবনের কথা বলাই জীবন।
তোমারও চোখের আঙ্গিনায়,  এখনও কি তেমনি করে জোছনা ছড়ায় আলো  এখনও কি তারার পানে ,চেয়ে থাক আনমনে  তুমি কি আমায় আগের মত বাসো ভালো?
কথা হবে দেখা হবে প্রেমে প্রেমে মেলা হবে কাছে আসা আসি আর হবেনা
ও শ্যামরে তোমার সনে  একেলা পাইয়াছি রে শ্যাম  এই নিঠুর বনে  আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম
আমার হাড় কালা করলাম রে আমার দেহ কালার লাইগা রে
এলেই যদি কেন চলে যাবে    এখনি    ও তুমি…    একটু পরে শুরু হবে টিপটিপ বৃষ্টি    ভিজে যাবে তুমি    টিপটিপ বৃষ্টি
কিনে দে কিনে দে রে তুই রেশমি চুড়ি  কিনে দে কিনে দে রে তুই রেশমি চুড়ি  নইলে করব তোর সাথে আড়ি  কিনে দে কিনে দে রে তুই রেশমি চুড়ি  নইলে করব তোর সাথে আড়ি
ও অভিমানি,  রুপোলী জলের প্রভায় হৃদয়  আমার ভেতরে রাখতে  দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও  আমায় ছুঁয়ে থাকতে  সেখানে হঠাত্ মেঘের প্রপাত্  করলো আঁধার উল্লাস  কারনটা কি জানা হয়নি
অবুঝ মনে ঠিকানা তুমি কি হবে ?  মুগ্ধ আমার প্রেমে জড়িয়ে রবে…  মুখে বলো না ,  কে তোমার অনুভবে
স্বপ্নের বালুকায় , কেউ কি পা লুকায় ,  যদি না সে ভেজা দিন ,  ইচ্ছে হিমালয় , হয়না কভু ক্ষয় ,  হৃদয়ে থাকে অমলিন ।  কিছু স্বপ্ন , কিছু ইচ্ছে  এই আমায় টেনে নিচ্ছে , তোমার কাছে বারেবার
সোনার মেয়ে, তোমায় দিলাম ভুবন ডাঙ্গার হাসি,  তোমায় দিলেম মধ্যদিনের, টিনের চালের বৃষ্টি রাশি
তোমার আমার টুকরো সুতোর বাঁধন  যেন জাদুর মত টানছে আমায়  আলতো করে বাঁধছে আমায়  ভাঙছে আমার সাধন
তুমি, ভাবনায় ডুবে থাকা  দূর আকাশের নীলিমায়।  তুমি,হৃদয়ে লুকোনো প্রেম,  মিশে থাকা গভীর মুগ্ধতায়
সন্ধ্যে নেমে এলে, অন্ধ এ মন বলে,  তোমায় একটু ছুঁয়ে যেতে।  জ্বলে আগুন জ্বলে, এই মন কেন বলে,  আমি পারব না তোমার হতে
চাই না আমি, জোছনা প্রহর মধুর,  তোর পাশে ভালোলাগে রোদ্দুর …  চাই না আমি ঢেউ ভাঙা সমুদ্দুর,  তোর চোখেতে খুঁজে বেড়াই সপ্নপুর …
বিশ্ব ভ্রমান্ড অস্ত যায় না,  তোমার আমার ইশারায়।  শ্রেষ্টত্ব নিয়ে বাজী ধরো  নগণ্য অস্তিত্ব নিয়ে নয়
ছেলে আমার বড় হবে    মাকে বলত সে কথা  হবে মানুষের মত মানুষ এক    লেখা ইতিহাস এর পাতায়  নিজ হাতে খেতে পারতাম না
তোমার জন্য সকাল দুপুর বাজিয়ে কোন বিষণ্ণ সুর সন্ধ্যেবেলার যত্নে আঁধার বুকে রাখে যেসব পাহাড় বুকে রাখে যেসব পাহাড়
কষ্টগুলো শিকড় ছড়িয়ে  ঐ ভয়ানক একা চাঁদটার সাথে  স্বপ্নের আলোতে যাবো বলে  যখন চোখ ভিজে যায় রাতে
মন ভাবে তারে,  এই মেঘলা দিনে  শীতল কুয়াশাতে  তার স্পর্শে
খোলা জানালা দখিনের বাতাসে  ঢেকে যায় পর্দার আড়ালে  তখন তুমি এসে হেসে  বলে দাও আছি তোমার পাশে
কিছুক্ষন থেকে যাও  যেও না এখনি,  তোমাকে দু’চোখ ভোরে  দেখার আরো যে বাকি
তোমার চুল বাঁধা দেখতে দেখতে  তোমার চুল বাঁধা দেখতে দেখতে  ভাঙল কাঁচের আয়না।
রোদের খেলা চলার কথা  জীবন ঢাকা মেঘের ছায়ায়,  একই সাথে চলার কথা  দুজন তবু দু’ঠিকানায়
তোমার চোখে আঁকা স্বপ্নগুলো,  আমায় ডাকে একাকী।  তোমায় ঘিরে লেখা গল্পগুলো,  হঠাৎ উড়ে জোনাকি
তুমি আকাশের বুকে  বিশালতার উপমা  তুমি আমার চোখেতে  সরলতার প্রতিমা
এই হাওয়ায় ওড়াও তুমি  তোমার যত ইচ্ছে ঘুড়ি  চুপি চুপি মেঘের মেলা  তোমার আকাশ করছে চুরি
পাড়ায় ঢুকলে ঠ্যাং খোড়া করে দেবো বলেছে পাড়ার দাদারা অন্যপাড়া দিয়ে যাচ্ছি তাই রঞ্জনা আমি আর আসবো না
সত্য কি তেতো  সেকি জীবনের মত (২)  বেঁচেও মোরা নাকি  বিভেদের ক্ষত
ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও  বাঁশী আল্লাহ’র দোহায়  এই পরানের বিনিময় তোমার পরান দিও বাঁশী  আল্লাহ’র দোহায় (২)  ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও  আল্লাহ’র দোহায়
তোমার ঘরে বাস করে কারায়  ও মন জান না  তোমার ঘরে বসত করে কয় জনা  মন জান না  তোমার ঘরে বসত করে কয় জনা
বাড়িয়ে দাও তোমার হাত  আমি আবার তোমার আঙুল ধরতে চাই  বাড়িয়ে দাও তোমার হাত  আমি আবার তোমার পাশেই হাঁটতে চাই  বাড়িয়ে দাও তোমার হাত, তোমার হাত…
বেদনা মধুর হয়ে যায়  তুমি যদি দাও  মুখের কথাই হয় যে গান  তুমি যদি গাও
আমি ভোরের শিশির হয়ে  যদি কোনদিন হারিয়ে যাই  আমি এই পৃথিবী হতে  যদি কোনদিন মুছে যাই
সব কিছুতে ওলটপালট আমার চলাচল  চিন্তাগুলো নাচতে থাকে পায়ে বেধে মল  এই পৃথিবীর মুর্খরা সব ঘুমিয়ে যখন কাদা  আমার আঁধার রঙ হারিয়ে ধূসর কিংবা সাদা
আজ দুঃখ ভোলার দিন  আজ মন হবে যে রঙিন  আজ প্রাণ খুলে শুধু গান হবে  সুখ হবে সীমাহীন
ছোট ছোট আশা খুঁজে পেল ভাষা  হৃদয় গভীরে অচেনা ভালোবাসা  আছো তুমি এত কাছে তবু লাগে যেন অল্প  তোমার আমার এইতো প্রেমের ছোট গল্প (২)
রূপের ঐ প্রদীপ জ্বেলে কী হবে তোমার  কাছে কেউ না এলে আর  মনের ঐ এত মধু কেন জমেছে  যদি কেউ না থাকে নেবার।  রূপের ঐ প্রদীপ জ্বেলে…  কী হবে তোমার?
কৃষ্ণচূড়ার লাল, পদ্মপাতার জল  অঙ্গেমেখে আজকে সখি  সূর্যস্নানে চল…  সূর্যস্নানে চল…
আর কত রাত  নোনাজলে বালিশ ভেজানো  আর কত রাত  হৃদয়ের পায়চারি
স্বপ্ন দেখা খোলা চোখে  হয়না সাহস আর মনে  করি না কিছু পাওয়ার আশা  ব্যর্থ আমার প্রার্থনারা
মাঝে মাঝে তোমায় ভেবে এলোমেলো লাগে সবি মাঝে মাঝে তোমার চোখে কে আঁকে অন্য ছবি
হঠাৎ এসেছিলে চোখের আলোতে  হারিয়ে ফেলেছি এক ঝলকে  তবুও তুমি ছিলে চোখের কোণে  আগলে রেখেছি বড় যতনে
ঐ দূরের আকাশ আজ রঙিন হল বদলে যাওয়ার  নিয়মে,  তাই বদলে গেছে সব  ইচ্ছেগুলো সঙ্গী করে তোমাকে  দেখো উড়ছে দূরে কত রঙিন  ঘুড়ি উড়তে থাকা মিছিলে
বড়ো অবেলায় পেলাম তোমায়,  কেনো এখনই যাবে হারিয়ে?  কি করে বল রবো একেলা?  ফিরে দেখো আছি দাড়িয়ে,  দাড়িয়ে
বুঝিনি এতটুকু তোমাকে হারিয়েছিলাম স্বপ্নের ঘোরে
বন্ধন সেতো হয়না পুরনো, সম্পর্কগুলোর বয়স হয়না কোন চাওয়া পাওয়াগুলো যায়না হারিয়ে
ও অভিমানি,  রুপোলী জলের প্রভায় হৃদয়  আমার ভেতরে রাখতে  দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও  আমায় ছুঁয়ে থাকতে  সেখানে হঠাত্ মেঘের প্রপাত্  করলো আঁধার উল্লাস  কারনটা কি জানা হয়নি
অবুঝ মনে ঠিকানা তুমি কি হবে ?  মুগ্ধ আমার প্রেমে জড়িয়ে রবে…  মুখে বলো না ,  কে তোমার অনুভবে ? এ
স্বপ্নের বালুকায় , কেউ কি পা লুকায় ,  যদি না সে ভেজা দিন ,  ইচ্ছে হিমালয় , হয়না কভু ক্ষয় ,  হৃদয়ে থাকে অমলিন
তুমি, ভাবনায় ডুবে থাকা  দূর আকাশের নীলিমায়।  তুমি,হৃদয়ে লুকোনো প্রেম,  মিশে থাকা গভীর মুগ্ধতায়
সন্ধ্যে নেমে এলে, অন্ধ এ মন বলে,  তোমায় একটু ছুঁয়ে যেতে।  জ্বলে আগুন জ্বলে, এই মন কেন বলে,  আমি পারব না তোমার হতে
ছোট্ট ঘর , রঙিন বিছানা,  দুটো বালিশ পাশাপাশি  আর আমরা দু’জন
চাই না আমি, জোছনা প্রহর মধুর,  তোর পাশে ভালোলাগে রোদ্দুর …  চাই না আমি ঢেউ ভাঙা সমুদ্দুর,  তোর চোখেতে খুঁজে বেড়াই সপ্নপুর
বিশ্ব ভ্রমান্ড অস্ত যায় না,  তোমার আমার ইশারায়।  শ্রেষ্টত্ব নিয়ে বাজী ধরো  নগণ্য অস্তিত্ব নিয়ে নয়
সেই রেল লাইনের ধারে মেঠো পথটার পাড়ে দাড়িয়ে  এক মধ্যবয়সী নারী এখনো রয়েছে হাত বাড়িয়ে  খোকা ফিরবে,ঘরে ফিরবে  কবে ফিরবে,নাকি ফিরবে না
ধন ধান্য পুষ্প ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,  তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,  ওসে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সেদেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো, একুশে ফেব্রুয়ারী  আমি কি ভুলিতে পারি।।  ছেলে হারা শত মায়ের অশ্রু  গড়ায়ে ফেব্রুয়ারী।।  আমার সোনার দেশের  রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী
তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর,  পাড়ি দিব রে  আমরা ক’জন নবীন মাঝি  হাল ধরেছি রে।
নোঙর তোল তোল সময় যে হোল হোল
একতারা তুই দেশের কথা  বলরে এবার বল  আমাকে তুই বাউল করে, সঙ্গে নিয়ে চল  জীবন মরণ মাঝে, তোর সুর যেন বাজে।
সূর্যদয়ে তুমি, সূর্যাস্তেও তুমি  ও আমার বাংলাদেশ, প্রিয় জন্মভূমি
মাঝি নাও ছাইরা দে  ও মাঝি পাল উড়াইয়া দে  গা-রে মাঝি গা কোন গান।
আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলায় গান গাই,  আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই
মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি  মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি
তাকডুম তাকডুম বাজাই  আমি তাকডুম তাকডুম বাজাই  বাংলাদেশের ঢোল  সব ভুলে যাই  তাও ভুলি না বাংলা মায়ের কোল
যে মাটির বুকে ঘুমিয়ে আছে  লক্ষ মুক্তি সেনা  দে না তোরা দে না  সে মাটি আমার  অঙ্গে মাখিয়ে দে না
নিজের দেশ হতে পারে এই গরিবের দেশ হতে পারে অবহেলিদের দেশ তবু যে আমার বাংলাদেশ
সুন্দর সুবর্ণ তারুন্য লাবন্য  অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে  রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল  জোয়ার এসেছে জন-সমুদ্রে  রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল
বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা  আজ জেগেছে এই জনতা, এই জনতা
সোনা সোনা সোনা  লোকে বলে সোনা  সোনা নয় তত খাঁটি  বলো যত খাঁটি  তার চেয়ে খাঁটি বাংলাদেশের মাটি রে  আমার জন্মভূমির মাটি
শোনো, একটি মুজিবরের থেকে  লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি, প্রতিধ্বনি  আকাশে বাতাসে ওঠে রণি।  বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
মুক্তির মন্দির সোপানতলে  কত প্রাণ হল বলিদান,  লেখা আছে অশ্রুজলে
একতারা তুই দেশের কথা  বলরে এবার বল  আমাকে তুই বাউল করে, সঙ্গে নিয়ে চল  জীবন মরণ মাঝে, তোর সুর যেন বাজে।
জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো  এমন করে আকুল হয়ে  আমায় তুমি ডাকো।
আমাদের একই ভাষা আমাদের একই দেশ  সহজ সরল মায়া মমতায় নাইকো যার শেষ
ভয় কি মরণে রাখিতে সন্তানে  মাতঙ্গী মেতেছে আজ সমর রঙ্গে
আমায় যদি প্রশ্ন করে  আলো-নদীর এক দেশ  বলবো আমি বাংলাদেশ
গঙ্গা আমার মা পদ্মা আমার মা  ও ও তার দুই চোখে দুই জলের ধারা মেঘনা যমুনা।।
মা গো ভাবনা কেন  আমরা তোমার শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে  তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি  তোমার ভয় নেই মা আমরা  প্রতিবাদ করতে জানি!
যখন কিশোরীর হাতে সূতোয় বোনা সবুজ গ্রাম  যখন রং তুলিতে আঁকা বাংলার মুখ অবিরাম
এই তোমরা আমারে কি বলো চিনতে পারছো  শুনলাম আমার নাম নাকি দিস VATMAN